রাকেশ শা, ঘোকসাডাঙ্গা: আইনের তিন পড়ুয়াকে পাঠানো হল কোয়ারান্টিন সেন্টারে। জানা গিয়েছে, তাঁদের খট্টিমারি ও বড় শৌলমারি কোয়ারান্টিন সেন্টারে রাখা হয়েছে।
আলিপুরদুয়ার-কোচবিহার জেলার সীমান্তে দুলাল দোকান সংলগ্ন চেকপোস্ট এলাকায় প্রতিদিন নাকা চেকিং চলছে। প্রশাসন সূত্রে জানা গিয়েছে, শুক্রবার হাওড়া জেলা থেকে একটি গাড়ি ভাড়া করে বাড়ি ফিরছিলেন মাথাভাঙ্গা ২ ব্লকের ওই পড়ুয়ারা। চেকিংয়ের সময় তাঁদের আটকে কোয়ারান্টিনে পাঠানো হয়। তবে এই বিষয়ে বিডিও রজৎরঞ্জন দাসকে ফোন করা হলে তিনি ফোন না ধরায় কোনও প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি।
প্রসঙ্গত, লকডাউনের জেরে নদিয়া, বর্ধমানে কাজ করতে গিয়ে আটকে পড়েছেন বিভিন্ন এলাকার শ্রমিকরা। আবার অনেকে পড়াশুনা করতে গিয়েও আটকে পড়েছেন। আলিপুরদুয়ার জেলা থেকে কোচবিহার জেলায় ঢোকার মুখেই বিভিন্ন গাড়ি সহ আগত মানুষদের থার্মাল স্ক্রিনিং করা হচ্ছে। তাছাড়া নিয়ম মেনে তাঁদের কোয়ারান্টিন সেন্টারে রাখার ব্যবস্থা করা হচ্ছে। ব্লকের তিনটি কোয়ারেন্টিন সেন্টারে তিনজন মহিলা সহ এখনও পর্যন্ত মোট ২৫ জনকে রাখা হয়েছে।