ডিজিটাল ডেস্ক : ফুচকা নাম উচ্চারণ করলে বাচ্ছা থেকে বুড়ো, ছেলে, মেয়ে নির্বিশেষে প্রায় সকলেরই জিভে জল চলে আসে। হাজারো স্ট্রিট ফুড এলেও ফুচকার জায়গা এখনও তার মহিমায় উজ্জ্বল৷ শুধু মুখরোচক স্বাদবাহারেই নয়৷ স্বাস্থ্যসম্মতভাবে তৈরি করলে ফুচকার স্বাস্থ্যগুণও প্রচুর।
যাঁরা রোগা হয়ে ওজন কমাতে চান, তাঁদের জন্য ফুচকা খুবই ভাল৷ ফুচকার সঙ্গে দেওয়া তেঁতুলজলের স্বাদ টকঝাল হওয়ায় খিদে কমে যায়৷ ফলে ক্রমাগত খিদের মুখে টুকটাক খাওয়ার অভ্যাস চলে যায়৷
ফুচকার তেঁতুলজল ও আলুর পুরে নানারকম মশলা থাকে৷ যেগুলির প্রভাবে গা বমি ভাব, মুড স্যুইং-সহ বেশ কিছু সমস্যায় কার্যকরী ফল পাওয়া যায়৷
ক্লান্তি দূর করতেও ফুচকার উপকারিতার কথা বলেন ডায়েটিশিয়ানরা৷ বাড়িতে কম তেলে ফুচকা ভেজে খেতে পারেন৷ পুষ্টিগুণ বাড়াতে সঙ্গে দিতে পারেন জলজিরাও৷
ভাল তেল, পরিস্রুত জল এবং পরিচ্ছন্নতা থাকলে ফুচকাকে অস্বাস্থ্যকর মোটেই বলা যাবে না৷ তেঁতুলজলে পুদিনাপাতা, জিরে, ধনের মতো উপাদান মিশিয়ে খাওয়া যায়৷ এই উপাদানগুলির প্রভাবে ইনফ্লেম্যাশন ও মেনস্ট্রুয়াল ক্র্যাম্প উপশম হবে৷
তবে ওজন কমানোর জন্য ডায়েটিং করলে ফুচকার সঙ্গে মিষ্টি জল বা চাটনি খাওয়া চলবে না৷
আরও পড়ুন : গরম থেকে স্বস্তি পেতে বানিয়ে ফেলুন আমের পিস্তা কুলফি………