নাগরাকাটা: মৃত শাবকের দেহ আগলে ঠায় দাঁড়িয়ে মা হাতি। সঙ্গে রয়েছে গোটা দল। শনিবার এমনই ছবি দেখা গেল রেড ব্যাংক চা বাগানের জঙ্গলে। হাতিদের মনোভাব বুঝে তাই ওই শাবক উদ্ধারের চেষ্টাও করেননি বনকর্মীরা। মৃত শাবককে শুঁড়ে তুলে শুক্রবার চুনাভাটি চা বাগানের দিক থেকে আমবাড়ি হয়ে রেড ব্যাংকের ১৬ নম্বর সেকশনের জঙ্গলে ঢুকেছিল মা হাতিটি। সন্তানের দেহ ৪৮ ঘণ্টা আগলে রেখেছে সে। হস্তী বিশেষজ্ঞ পার্বতী বড়ুয়ার কথায়, ‘গতকালই বোঝা গিয়েছিল মা হাতিটির যন্ত্রণা। দলটির অন্য হাতিগুলিও শোকাহত।’ গরুমারা ডিভিশনের ডিএফও অনসু যাদব বলেন, ‘হাতিদের মনোভাব বুঝে এদিন আর শাবক উদ্ধারের কোনও চেষ্টা করা হয়নি। হাতিগুলির ওপর নজর রাখা হচ্ছে। রবিবার পরিস্থিতি বুঝে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ করা হবে।’ হাতির পালটির ওপর নজর রেখে চলেছেন বন দপ্তরের বিন্নাগুড়ি স্কোয়াডের কর্মীরা। রেঞ্জার শুভাশিস রায় বলেন, ‘পর্যবেক্ষণে রাখা ছাড়া আর অন্য কোনও বিকল্প হাতে নেই। রবিবার ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নির্দেশ মতো পদক্ষেপ করা হবে।
অবশেষে বকেয়া গ্র্যাচুইটির টাকা পেল রুগ্ন গ্রাসমোর চাবাগানের অবসরপ্রাপ্ত শ্রমিকরা
নাগরাকাটাঃ গ্রাসমোড় চা বাগানের শ্রমিকদের বকেয়া গ্র্যাচুইটির টাকা দেওয়া শুরু করলো নতুন পরিচালকরা। শুক্রবার ৪২ জন অবসরপ্রাপ্ত চা শ্রমিকের (Tea...
Read more